বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ মেঘনা নদীর ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করতে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট লক্ষ্মীপুরবাসীর আকুল আবেদন
”মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি লক্ষ্মীপুরবাসীর এক দফা এক দাবী,
রামগতি-কমলনগরের নদী ভাঙ্গন রোধ করার দ্রুত পদক্ষেপ নিন।”
ইতিমধ্যে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ১৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে এবং ১ লক্ষ লোক গৃহহীন হয়েছে; তন্মধ্
যে
গত তিন বছরে ৭৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা বিলুপ্ত হয়েছে; রামগতি উপজেলা
কমপ্লেক্স, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, থানা কমপ্লেক্স, সরকারী কলেজসহ উপজেলার
সকল সরকারী অবকাঠামো মেঘনা নদীর মাত্র ১০০ গজের মধ্যে চলে এসেছে; একই
অবস্থা কমলনগর উপজেলারও। স্কুল, কলেজ, হাট-বাজার, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির,
ফসলী জমি, বাড়ী-ঘরসহ কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পদ মেঘনা নদী গর্ভে বিলীন
হয়েছে। জরুরী ভিত্তিতে নদী ভাঙ্গন রোধের পদক্ষেপ না নিলে অচিরেই দুটি
উপজেলার পুরোটাই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
নদী ভাঙ্গন রোধে সরকারের করণীয়:
১. রামগতি-কমলনগরকে মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষার জন্য অনতিবিলম্বে লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রণীত ৬৫০ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ।
২. অবিলম্বে রামগতি ও কমলনগরের মেঘনা তীরবর্তী অঞ্চলে তিন স্তর বিশিষ্ট আধুনিক ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের পদক্ষেপ গ্রহণ।
৩. মেঘনা নদীতে নদীশাসন এর পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক নদী ভাঙ্গনে বিলীন ভূখন্ড উদ্ধারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।
৪. নদী তীরবর্তী অঞ্চল (বিশেষ করে ভাঙ্গন কবলিত অংশ) থেকে অবিলম্বে বালু উত্তোলন বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ।
৫. অনতিবিলম্বে মেঘনার মাঝ নদীতে জেগে ওঠা সকল ভাসমান ও ডুবোচর ড্রেজিংয়ের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
৬. নদীর কুল ঘেঁষে মালবাহী কার্গো ও যাত্রীবাহী জাহাজ-লঞ্চ চলাচল রোধ তথা বন্ধ করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
৭. আকর্ষণীয় পর্যটন অঞ্চল গড়া এবং ভয়াবহ নদী ভাঙ্গন রোধে উন্নত বিশ্বের ন্যায় মেঘনা নদীর কুল ঘেঁষে চাঁদপুর-রায়পুর-লক্ষ্মীপুর-কমলন গর-রামগতি ৪ লেনবিশিষ্ট রিভার সাইড/রিভার ড্রাইভ মহাসড়ক নির্মাণ।
নদী ভাঙ্গন রোধে লক্ষ্মীপুরবাসীর করণীয়:
১. লক্ষ্মীপুর জেলার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদদের (বিশেষ করে সরকার দলীয়) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিশেষ সাক্ষাৎ করে সমস্যাটির জনগুরুত্ব ও ভয়াবহতা তুলে ধরে সমস্যাটির আশু নিরসনে জরুরী প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ।
২. তাৎক্ষণিক তথা সাময়িক প্রতিকার হিসেবে লক্ষ্মীপুর জেলার বিশিষ্ট শিল্পপতি, বিত্তবান ও প্রবাসীদের অনুদানের মাধ্যমে স্থানীয় তহবিল গঠনপূর্বক স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে জংলা বাঁধ নির্মাণ এবং অতি ভাঙ্গন কবলিত অংশে জিও ব্যাগ ও ব্লক স্থাপন।
৩. প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে বিষয়টি সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ।
”যদি না আসে এগিয়ে ভাই সরকার
নিজেদের উদ্যোগে রোধ করতে হবে নদী ভাঙ্গন”
নদী ভাঙ্গন রোধে সরকারের করণীয়:
১. রামগতি-কমলনগরকে মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষার জন্য অনতিবিলম্বে লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রণীত ৬৫০ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ।
২. অবিলম্বে রামগতি ও কমলনগরের মেঘনা তীরবর্তী অঞ্চলে তিন স্তর বিশিষ্ট আধুনিক ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের পদক্ষেপ গ্রহণ।
৩. মেঘনা নদীতে নদীশাসন এর পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক নদী ভাঙ্গনে বিলীন ভূখন্ড উদ্ধারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।
৪. নদী তীরবর্তী অঞ্চল (বিশেষ করে ভাঙ্গন কবলিত অংশ) থেকে অবিলম্বে বালু উত্তোলন বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ।
৫. অনতিবিলম্বে মেঘনার মাঝ নদীতে জেগে ওঠা সকল ভাসমান ও ডুবোচর ড্রেজিংয়ের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
৬. নদীর কুল ঘেঁষে মালবাহী কার্গো ও যাত্রীবাহী জাহাজ-লঞ্চ চলাচল রোধ তথা বন্ধ করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
৭. আকর্ষণীয় পর্যটন অঞ্চল গড়া এবং ভয়াবহ নদী ভাঙ্গন রোধে উন্নত বিশ্বের ন্যায় মেঘনা নদীর কুল ঘেঁষে চাঁদপুর-রায়পুর-লক্ষ্মীপুর-কমলন
নদী ভাঙ্গন রোধে লক্ষ্মীপুরবাসীর করণীয়:
১. লক্ষ্মীপুর জেলার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদদের (বিশেষ করে সরকার দলীয়) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিশেষ সাক্ষাৎ করে সমস্যাটির জনগুরুত্ব ও ভয়াবহতা তুলে ধরে সমস্যাটির আশু নিরসনে জরুরী প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ।
২. তাৎক্ষণিক তথা সাময়িক প্রতিকার হিসেবে লক্ষ্মীপুর জেলার বিশিষ্ট শিল্পপতি, বিত্তবান ও প্রবাসীদের অনুদানের মাধ্যমে স্থানীয় তহবিল গঠনপূর্বক স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে জংলা বাঁধ নির্মাণ এবং অতি ভাঙ্গন কবলিত অংশে জিও ব্যাগ ও ব্লক স্থাপন।
৩. প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে বিষয়টি সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ।
”যদি না আসে এগিয়ে ভাই সরকার
নিজেদের উদ্যোগে রোধ করতে হবে নদী ভাঙ্গন”
No comments:
Post a Comment